অসমাপ্ত ভালবাসার একটা করুণ প্রেম কাহিনী
লেখক:রাকিব মাহমুদ
–
বাবু নামে একটা ছেলে মুনমুন একটা মেয়েকে মনে মনে অনেক ভালবাসত। বাবু একটা সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করে এক সময় মুনমুনকে নিজের ভালবাসার কথা জানাল। মুনমুন কিছু না বলে চলে গেল । সে মনে মনে ভাবল…
দেখি একটু পরীক্ষা করে কেমন এই ভালবাসা। ফলশ্রুতিতে শুরু হল বাবুকে কষ্ট দেওয়া ।
কখনো কড়া কথা বলে, কখনো বাজে ব্যবহার করে, কখনো অবহেলা করে,
যখন যা ইচ্ছা করে ও শেষ পর্যন্ত দেখল বাবু এখনো তাকেই ভালবাসে ।
মুনমুন এবার বুঝল, নাহ এই ছেলেটি তাকে আসলেই চায় ।
কিন্তু এরপরে ও মুনমুন নিজের মনের অজান্তের অহমিকা বোধটা হঠাৎ জেগে উঠে ।
মনে হয় এমন কত ছেলেই তো আমার জন্য পাগল ।
কি দরকার ঝামেলা মাথায় নিয়ে । শুধু শুধু একজনের সাথে এনগেইজ
হলে বাকিদের মন রাখবে কে??
এদিকে সবার অজান্তে কষ্টে এক প্রকার উম্মাদ হয়ে এক সময় বাবু ভেতরে ভেতরে শেষ হয়ে গেল।
এরপরে অনেকদিন কেটে গেল।
এর মধ্যে বহুজনের কাছ থেকে পাওয়া প্রস্তাব যাচাই করে দেখল আসলেই ঐ একজনের সাথে কারোই তুলনা হচ্ছে না ।
এবার মুনমুন একটি কাগজে সুন্দর করে লিখল, “কেউ যদি খুব সহজে সত্যিকার ভালবাসা পায় তাহলে সেটা সে মূল্যায়ন করতে পারে না। তোমাকে কষ্ট দিয়ে তাই সেভাবেই তৈরী করে নিলাম। কিন্তু একটা সঠিক সিদ্ধান্ত তো নিতে হবে।
আর তাই আজ তোমাকে স্বাগতম জানালাম।”
মুনমুন বাবুকে খুজতে খুজতে বাবুর বাসায় গেল। দরজায় ধাক্কা দিতেই খুলে গেল। খুব ছিমছাম নীরব ঘর।
আস্তে আস্তে ঢুকল। কারো সারা শব্দ নেই।
একটু এগিয়ে গিয়ে দেখল টেবিলে মাথা নিচু করে বাবু বসে আছে।
মুনমুন খুব দুষ্টু হেসে আস্তে করে পিছন থেকে বাবুকে ধরল।
আর কিছু বোঝার আগেই বাবুর নিথর দেহটা গড়িয়ে পড়ল মাটিতে।
কব্জিতে জমাট বাধা রক্তটা বলে দিচ্ছে বাবু আর নেই ।
মেয়েটি কি বলবে ভেবে উঠতে পারল না। শুধু দেখল পাশে একটা নীল খাম।
খামের ভেতর থেকে একটা কাগজ বের হল। সেখানে লেখা, “কেউ যদি খুব সহজে সত্যিকার ভালবাসা পায় তাহলে সেটা সে মূল্যায়ন করতে পারে না। সহজেই নিজের ভালবাসার কথা বলে তোমার দেওয়া কষ্টে তাই নিজের অজান্তেই
ধ্বংস হয়ে গেলাম । কিন্তু একটা সঠিক সিদ্ধান্ত তো নিতে হবে ।
আর তাই আজ তোমাকে বিদায় জানালাম।”
–
বাবু নামে একটা ছেলে মুনমুন একটা মেয়েকে মনে মনে অনেক ভালবাসত। বাবু একটা সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করে এক সময় মুনমুনকে নিজের ভালবাসার কথা জানাল। মুনমুন কিছু না বলে চলে গেল । সে মনে মনে ভাবল…
দেখি একটু পরীক্ষা করে কেমন এই ভালবাসা। ফলশ্রুতিতে শুরু হল বাবুকে কষ্ট দেওয়া ।
কখনো কড়া কথা বলে, কখনো বাজে ব্যবহার করে, কখনো অবহেলা করে,
যখন যা ইচ্ছা করে ও শেষ পর্যন্ত দেখল বাবু এখনো তাকেই ভালবাসে ।
মুনমুন এবার বুঝল, নাহ এই ছেলেটি তাকে আসলেই চায় ।
কিন্তু এরপরে ও মুনমুন নিজের মনের অজান্তের অহমিকা বোধটা হঠাৎ জেগে উঠে ।
মনে হয় এমন কত ছেলেই তো আমার জন্য পাগল ।
কি দরকার ঝামেলা মাথায় নিয়ে । শুধু শুধু একজনের সাথে এনগেইজ
হলে বাকিদের মন রাখবে কে??
এদিকে সবার অজান্তে কষ্টে এক প্রকার উম্মাদ হয়ে এক সময় বাবু ভেতরে ভেতরে শেষ হয়ে গেল।
এরপরে অনেকদিন কেটে গেল।
এর মধ্যে বহুজনের কাছ থেকে পাওয়া প্রস্তাব যাচাই করে দেখল আসলেই ঐ একজনের সাথে কারোই তুলনা হচ্ছে না ।
এবার মুনমুন একটি কাগজে সুন্দর করে লিখল, “কেউ যদি খুব সহজে সত্যিকার ভালবাসা পায় তাহলে সেটা সে মূল্যায়ন করতে পারে না। তোমাকে কষ্ট দিয়ে তাই সেভাবেই তৈরী করে নিলাম। কিন্তু একটা সঠিক সিদ্ধান্ত তো নিতে হবে।
আর তাই আজ তোমাকে স্বাগতম জানালাম।”
মুনমুন বাবুকে খুজতে খুজতে বাবুর বাসায় গেল। দরজায় ধাক্কা দিতেই খুলে গেল। খুব ছিমছাম নীরব ঘর।
আস্তে আস্তে ঢুকল। কারো সারা শব্দ নেই।
একটু এগিয়ে গিয়ে দেখল টেবিলে মাথা নিচু করে বাবু বসে আছে।
মুনমুন খুব দুষ্টু হেসে আস্তে করে পিছন থেকে বাবুকে ধরল।
আর কিছু বোঝার আগেই বাবুর নিথর দেহটা গড়িয়ে পড়ল মাটিতে।
কব্জিতে জমাট বাধা রক্তটা বলে দিচ্ছে বাবু আর নেই ।
মেয়েটি কি বলবে ভেবে উঠতে পারল না। শুধু দেখল পাশে একটা নীল খাম।
খামের ভেতর থেকে একটা কাগজ বের হল। সেখানে লেখা, “কেউ যদি খুব সহজে সত্যিকার ভালবাসা পায় তাহলে সেটা সে মূল্যায়ন করতে পারে না। সহজেই নিজের ভালবাসার কথা বলে তোমার দেওয়া কষ্টে তাই নিজের অজান্তেই
ধ্বংস হয়ে গেলাম । কিন্তু একটা সঠিক সিদ্ধান্ত তো নিতে হবে ।
আর তাই আজ তোমাকে বিদায় জানালাম।”
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন
(
Atom
)
কোন মন্তব্য নেই :
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন